• Breaking News

    ঘূর্ণিঝড় বুলবুল এর যেভাবে নামকরণ হয়েছে



    ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার অধীনে বিভিন্ন আঞ্চলিক কমিটি। উত্তর ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট সব ঝড়ের নামকরণ করবে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থারর ৮টি সদস্য রাষ্ট্র : বাংলাদেশ, মিয়ানমার, ভারত, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড এবং ওমান।
    এরপরে ঝড়ের নাম হিসেবে নারীদের নামকে প্রাধান্য দেওয়া হলেও পরবর্তীতে আবারও পুরুষের নাম সংযোজিত হতে থাকে। অবশ্য বর্তমানে বস্তু বা অন্য বিষয়ের নাম অবস্থাভেদে টেনে আনা হয়েছে। যেমন- সিডর, মেঘ, বায়ু, সাগর ইত্যাদি। উত্তর ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট সব ঝড়ের নামকরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের দেওয়া নামগুলো হলো অনিল, অগ্নি, নিশা, গিরি, হেলেন, চপলা, অক্ষি, ফণী। এ বছরের মাঝামাঝি সময় ফণী অনেক আতঙ্ক সৃষ্টি করলেও আস্তে আস্তে দুর্বল হয়ে পড়ে।

    বর্তমানে ঘূর্ণিঝড় বুলবুল নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। উত্তর আন্দামান সাগর এবং পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরে ঘনিভূত গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। এ ঘূর্ণিঝড়টিরই নাম দেওয়া হয়েছে ‘বুলবুল’। আর এই নামটি দিয়েছে পাকিস্তান। ৮ নভেম্বরের মধ্যেই ঘূর্ণিঝড়টির গতিবেগ ঘন্টায় ৭০ থেকে ৮০ মাইলে উঠবে। যা সর্বোচ্চ ৯০ মাইলেও পৌঁছাতে পারে। সেদিনই বুলবুল ভারতের উড়িষ্যা ও পশ্চিমবঙ্গে আছড়ে পড়তে পারে। এটি বাংলাদেশে আঘাত হানতে পারে আগামী ১০ নভেম্বর।